উপজেলার ৩ টি বিদ্যালয় থেকে ৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। এরমধ্যে কোম্পানীগঞ্জ থানা সদর সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২ জন, টুকের বাজার শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ২ জন ও ভাটরাই উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন।
আর মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৯১ দশমিক ৩০ শতাংশ। মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় ৪টি মাদ্রাসার ১৬১জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছেন ১৪৭জন। ফেল করেছেন ১৪ জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩০ শতাংশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো.বদিউজ্জামান।
এবছর ভাটরাই উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে এবছর ১৩১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছেন ১২৮ জন। পাসের হার ৯৭.৭১ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন।
উপজেলার শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় শতকরা ৮৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ, পাড়য়া আনোয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে পাশের হার ৮৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ, কোম্পনীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদালয়ে ৮৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ, রনিখাই হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮৪ দশমিক ৯ শতাংশ, কলাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮০ শতাংশ, বর্ণি উচ্চ বিদ্যালয় ৭৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ, দলইরগাও উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭০ দশমিক ৩১ শতাংশ, দীঘলবাকেরপাড় ফেদারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ৬৯ দশমিক ৭০ শতাংশ,পারকুল উচ্চ বিদ্যালয় ৬৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ, তেলিখাল উচ্চ বিদ্যালয় ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ, শহীদ স্মৃতি টুকেরবাজার উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে ৫৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ, পূর্ণাছগাম উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭৮ দশমিক ৪৬ শতাংশ, কোম্পানীগঞ্জ থানা সদর সরকারী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় ৫৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ঢালারপাড় উচ্চ বিদ্যালয় ৫২ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
আর মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের নতুন মেঘরগাঁও মদিনাতুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা ৯৬ শতাংশ, পাড়ুয়া নোয়াগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা ৯৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ, কাঁঠালবাড়ি চৌমুহনী বাজার আলীম মাদ্রাসা ৯১ দশমিক ৫৭ শতাংশ, কলাপাড়া যুগিরগাঁও দাখিল মদ্রাসা ৮৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।